প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাদের সম্মানে এক ইফতারের আয়োজন করেন।
ইফতারে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার সম্পাদক ও সাংবাদিক, সংবাদ সংস্থা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী, কবি, লেখক, গায়ক এবং ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী ইফতারে অংশগ্রহণকারী অতিথিদের জন্য সাজানো টেবিলে টেবিলে গিয়ে তাদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন এবং খোঁজ-খবর নেন।
ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ ছাড়া ১৫ আগস্টে নৃসংশ হত্যাকাণ্ডে নিহত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য শহীদদের এবং মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের আত্মার শান্তি ও প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।
অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, অধ্যাপক এমিরিটাস ড. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক তোয়াব খান, বিচারপতি মেজবাহ উদ্দিন, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, প্রফেসর ডা. মোদাচ্ছের আলী, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন, এফবিসিসিআই সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, ডা. রুহুল হক এমপি, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, কৃষিবিদ আমিরুল ইসলাম ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মুহিবুল্লাহিল বাকী নদভী মঞ্চে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
পেশাজীবী সমন্বয়ক পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন-বাংলাদেশ, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, জাতীয় প্রেসক্লাব, আওয়ামী বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ ও সেক্টরস কমান্ডার ফোরামের নেতাসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা ইফতারে উপস্থিত ছিলেন।