রাজধানীর বনশ্রীতে এক গৃহকর্মীকে হত্যার খবর ছড়িয়ে পড়লে পাশের ভুইয়া পাড়ার বস্তিবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এ সময় তারা কয়েকটি যানবাহনও ভাঙচুর করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
শুক্রবার (৪ আগস্ট) বনশ্রী জি ব্লকের ৪ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর বাড়ি থেকে লাইলী (২৫) নামের এক গৃহকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রামপুরা থানার এসআই শাহীন এ তথ্য জানান।
গৃহকর্তা মঈনুদ্দিন জানান, লাইলী তার বাসায় প্রতিদিন সকালে কাজ করতে আসে। শুক্রবার সকালে বাসায় কাজ করতে এসেই বাসার একটি কক্ষের ভেতর ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। ডাকাডাকির পর দরজা না খোলায় বাড়ির ম্যানেজার টিপুকে খবর দেই। তারা এসে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় লাইলীকে দেখতে পাই। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে সেখানকার চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে নেওয়ার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
রামপুরা থানার এসআই শাহীন জানান, ‘ময়না তদন্তের পর জানা যাবে লাইলীর মৃত্যু কিভাবে হয়েছে। লাইলীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে পাশের ভুঁইয়া পাড়ার বস্তির বাসিন্দারা এসে ওই বাড়িতে হামলার চেষ্টা করে। তারা কয়েকটি যানবাহনও ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে রামপুরা থানার পুলিশ ছাড়াও পাশের খিলগাঁও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এখনও সেখানে পুলিশ রয়েছে। বস্তিবাসীদের অভিযোগ, লাইলীকে হত্যার পর ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।’
লাইলীর স্বামী নজরুল ইসলাম ভারতের কারাগারে বন্দি। তিনি বনশ্রীর পাশে সোহাগ কোম্পানি সংলগ্ন ভুইয়াপাড়া বস্তিতে এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার আজুয়াটালী গ্রামে।
হয়ে ওঠে। এ সময় তারা কয়েকটি যানবাহনও ভাঙচুর করে। পুলিশ ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। শুক্রবার (৪ আগস্ট) বনশ্রী জি ব্লকের ৪ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর বাড়ি থেকে লাইলী (২৫) নামের এক গৃহকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। রামপুরা থানার এসআই শাহীন এ তথ্য জানান।
গৃহকর্তা মঈনুদ্দিন জানান, লাইলী তার বাসায় প্রতিদিন সকালে কাজ করতে আসে। শুক্রবার সকালে বাসায় কাজ করতে এসেই বাসার একটি কক্ষের ভেতর ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। ডাকাডাকির পর দরজা না খোলায় বাড়ির ম্যানেজার টিপুকে খবর দেই। তারা এসে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় লাইলীকে দেখতে পাই। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে সেখানকার চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে নেওয়ার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
রামপুরা থানার এসআই শাহীন জানান, ‘ময়না তদন্তের পর জানা যাবে লাইলীর মৃত্যু কিভাবে হয়েছে। লাইলীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে পাশের ভুঁইয়া পাড়ার বস্তির বাসিন্দারা এসে ওই বাড়িতে হামলার চেষ্টা করে। তারা কয়েকটি যানবাহনও ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে রামপুরা থানার পুলিশ ছাড়াও পাশের খিলগাঁও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এখনও সেখানে পুলিশ রয়েছে। বস্তিবাসীদের অভিযোগ, লাইলীকে হত্যার পর ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।’
লাইলীর স্বামী নজরুল ইসলাম ভারতের কারাগারে বন্দি। তিনি বনশ্রীর পাশে সোহাগ কোম্পানি সংলগ্ন ভুইয়াপাড়া বস্তিতে এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীয়া উপজেলার আজুয়াটালী গ্রামে।