তিস্তা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে নতুন নতুন এলাকা। ফলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট ও গাইবান্ধায়। কুড়িগ্রামে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে দেড় লক্ষাধিক মানুষ। বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও ধুনট উপজেলায় ৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বিপদসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে যমুনার পানি। বিপদসীমার ৩২ সেন্টিমিটার ওপরে রয়েছে নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার নদীর পানি। চাপ কমাতে তিস্তা ব্যারেজের সবক’টি স্লুইস গেট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়ায় কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধায় প্লাবিত হয়েছে নতুন অনেক এলাকা।