ব্রিটিশ উপপ্রধানমন্ত্রী ড্যামিয়েন গ্রিনকে অফিসে নিজের ব্যক্তিগত কম্পিউটারে পর্নোগ্রাফি রাখার অভিযোগে পদচ্যুত করা হয়েছে। মন্ত্রিসভার আইনভঙ্গ এবং সরকারকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে তাকে পদত্যাগ করতে বলেন। ২০০৮ সালে তার অফিসের কম্পিউটারে পর্নো ছবি পাওয়ার বিষয়ে ভুল তথ্য দিয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত করেছেন ড্যামিয়ান। এমন অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। নিজ কার্যালয়ের কম্পিউটারে পর্নো ভিডিও ডাউনলোড করা বা দেখার বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো বরাবরই অস্বীকার করে এসেছেন ড্যামিয়ান। কিন্তু তদন্ত প্রতিবেদনে জানা গেছে যে, তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন সেগুলো ঠিক ছিল না। থেরেসা মে’র সবচেয়ে ঘনিষ্ঠদের একজন ছিলেন ড্যামিয়েন। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষে ছিলেন তিনি। গত দুই মাসের মধ্যে মে'র মন্ত্রিসভা থেকে ড্যামিয়ানসহ তিনজন পদত্যাগ করলেন। এর আগে গত মাসে মাইকেল ফ্যালন ও প্রীতি প্যাটেল মে'র মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। সূত্র: বিবিসি, রয়টার্স