অগ্নিকাণ্ডের ভয়ে শনিবার (২৪ জুন) লন্ডনের পাঁচটি টাওয়ারের ৮০০ টি ফ্ল্যাট থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সম্প্রতি গ্রেনফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কমপক্ষে ৭৯ জন নিহত হয়েছে। গ্রেনফেল টাওয়ারে আগুন ছড়ানোর জন্য যে ক্ল্যাডিংকে দায়ী করা হচ্ছে সেই বিতর্কিত প্রলেপ ওই টাওয়ারগুলোতেও ব্যবহার করা হয়েছে। যে ফার্মটি গ্রেনফেল টাওয়ারে ২০১৫-২০২৬ সালে সংস্কার কাজ করেছিলো সেই ফার্মটিই ২০০৬ এবং ২০০৯ সালে চালকটসের টাওয়ারগুলোতে সংস্কার করেছিল। টাওয়ারের সরিয়ে নেয়া বাসিন্দাদের অস্থায়ীভাবে বিভিন্ন হোটেলে রাখা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বাসিন্দাদেরকে ওই ব্লকগুলো নিয়ে নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না তারা। ক্যামেডন কাউন্সিল এখন পর্যন্ত ২৭০টি হোটেল রুমে অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করেছে। সুইস কটেজ বিশ্রাম কেন্দ্র এবং ক্যামডেন সেন্টারেও জরুরি আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আপাতত তারা কোনো খরচের কথা চিন্তা করছেন না। এখন শুধু নিরাপত্তার বিষয়টিকেই প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে।