কিছুদিন ধরেই বিতর্কিত আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে আরও পাঁচটি মামলা করা হয়েছে। চোরাচালানের মাধ্যমে প্রায় ১৫ মণ সোনা ও ডায়মন্ড আটকের ঘটনায় এবং এসব মূল্যবান সামগ্রী কর নথিতে অপ্রদর্শিত ও গোপন রাখার অভিযোগে মামলাগুলো করা হয়েছে। শনিবার মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ধারা ২ (ঠ) এবং কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬৯ এর ধারা ১৫৬(৫) অনুযায়ী এই মামলাগুলো করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান সংবাদ মাধ্যমকে এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। মামলার অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন আপন জুয়েলার্সের তিন মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম, গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদ।