অনন্ত জলিল বলেন, বসায়িক ব্যস্ততা তো ছিলই। তা ছাড়া শুটিং শুরুর আগে আরিজের জন্ম হয়। আমরা দুজনেই আরিজকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম। এর মধ্যে সিনেমার জন্য অভিনয়শিল্পী খোঁজার কাজ শুরু করলাম। সেটা করতেও বেশ সময় লাগল। এখন আমরা মোটামুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, মাস তিনেকের মধ্যে শুটিং শুরু করব।
ইচ্ছা তো ছিল তুরস্ক থেকে শুরু করব। কিন্তু সেখানকার এখন যে রাজনৈতিক অবস্থা, তাতে লোকেশন নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে।
আমি প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে আয়নাবাজি দেখেছি। খুব মজা পেয়েছি। শুনেছি শাকিব খানের শিকারি ছবিটিও সবাই আগ্রহ নিয়ে দেখেছেন। আমার কাছে গত বছরটা সিনেমার জন্য ভীষণ ইতিবাচক মনে হয়েছে। শাকিব খান তো ভালো করেন, ইদানীং আরিফিন শুভও ভালো করছেন। এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশি সিনেমার সুদিন ফিরবেই।
আমি ব্যবসায়ী, সিআইপিও নির্বাচিত হয়েছি, তবে এই পরিচিতিটা আমার একটা গণ্ডির মধ্যে। নায়ক হওয়ার কারণে আমি সবার হতে পেরেছি। এর আনন্দ একেবারে অন্য রকম।